নাদিম
দেখতে সুন্দর । উচ্চতা ৬ ফুটের কাছাকাছি হওয়ায় সহজেই সবার নজর কারে সে ।
এই নিয়ে মনের ভেতর মৃদু একটা অহংকারও আছে তার । মাঝে মাঝে গোসল করে একা একা
আয়নার সামনে নিজের লোমশ সুঠাম বুক দেখে নিজেকেই আদর করতে ইচ্ছে করে তার ।
এরই মধ্যে ফটো শুট করে
বিভিন্ন এড ফার্ম আর ফ্যাশন হাউজ গুলোতে দিয়েছে সে ।
এখন অপেক্ষা । দেখা যাক কি হয় ?এরপর ৪ – ৫ মাস পরের ঘটনা । দুপুর ১২ টা । অচেনা নম্বর থেকে একটা ফোন । ফোনটা রিসিভ করার সাথে সাথেই একটা ভরাট পুরুষ কন্ঠ ভেসে এলো।
- হ্যালো, নাদিম বলছেন ? আমি ড্রিম এড ফার্ম থেকে বলছি ।
-জি বলছি।
-কনগ্রেচুলেশান । আপনি আমাদের নেক্সট সাবানের এড এর জন্য সিলেক্ট হয়েছেন । আপনাকে নেক্সট পরশু একটু অফিস এ আসতে হবে ।
-জি বলছি।
-কনগ্রেচুলেশান । আপনি আমাদের নেক্সট সাবানের এড এর জন্য সিলেক্ট হয়েছেন । আপনাকে নেক্সট পরশু একটু অফিস এ আসতে হবে ।
নাদিম হাওয়ায় ভাসছে । ওহ গড ! এতদিন পর স্বপ্ন পূরণ ।
নাদিম আজ এড ফার্ম এর অফিস এ যাবে । সে তার প্রিয় ব্ল্যাক কালারের টি
শার্টটা পরল । সাথে ব্লু জিন্স । কনভারস আর চোখে ধুসর রঙ্গা সানগ্লাস ।রাস্তায় বেরোনোর পর বুঝতে পারল লোকজন তার দিকে তাকাচ্ছে । একটা ভালো লাগায় মন ভরে গেল ।
ঠিক ১২ টা বাজার ১০ মিনিট আগেই সে এড ফার্ম এ পৌঁছল । অফিসটা খুব গোছানো । একটা সুন্দরী মহিলা রিশিপশনে বসে আছেন ।
উনি নাদিম কে দেখে বললেন, শুভ দুপুর স্যার ।
নাদিম বলল, আমি নাদিম হায়দার । আজ আমার আসার কথা ছিল । স্যার কি আছেন?
ওকে । আপনি বসুন ।
একটু পরেই নাদিম এর ডাক আসল । নাদিম একটু নার্ভাস । দুরু দুরু বুকে সে এম ডির রুম এ যায় ।
এম ডি র বয়স ৪০-৪৫। তবে অনেক স্মার্ট ।
-স্লামালাইকুম স্যার, আমি নাদিম ।
– হুম, বস ।
এম ডি স্যার ফোন করে কাকে যেন বলল, আমাকে আগামী এক ঘণ্টা কোন বিরক্ত করবে না ।
তুমি নাদিম ?
জি স্যার ।
তোমাকে আমাদের ভালো লেগেছে । আমাদের আগামী যে এড এর কাজ শুরু হবে টা একটা সাবানের । তবে এটা পুরুষদের সাবান । পারবে তো ?
অবশ্যই, আমি পারব । নাদিম বলল ।
তোমাকে কিছু টেস্ট দিতে হবে এখন । যেহেতু সাবানের বিজ্ঞাপন তাই গোসলের কিছু দৃশ্য থাকতে পারে । বুঝতে পারছ ?
জি স্যার ।
তোমার টি শার্টটা খোলো । তোমার বডিটা দেখতে হবে ।
নাদিম তার টিশার্ট খুলে ফেলল ।
এম ডি দেখল নাদিম এর লোমশ বুক । বুকে গোলাপি নিপল দেখে মনে মনে হাল্কা তৃষ্ণার্ত সে । ছেলেগুলা যে কেন এত সুন্দর হয় । মাথা খারাপ করে দেয় ।
এম ডি নাদিম কে বলল, তোমার হাত দুইটা মাথার পিছনে নিয়ে দাড়াও । নাদিম তাই করল ।
এম ডি নাদিম এর ফুলে ওঠা পেশির দিকে তাকিয়ে আছে । নাদিম এর বগল এর নীচে ছোটো ছোটো চুল দেখে এম ডি আর থাকতে পারল না । চেয়ার থেকে উঠে এসে নাদিম এর পাশে দাঁড়াল ।
গ্রেট । এইতো চাই । এই বলে নাদিম এর বুকে আর পেটে হাত বুলিয়ে বলল, প্যান্ট টাও খুলতে হবে ।জি স্যার ।
তোমাকে আমাদের ভালো লেগেছে । আমাদের আগামী যে এড এর কাজ শুরু হবে টা একটা সাবানের । তবে এটা পুরুষদের সাবান । পারবে তো ?
অবশ্যই, আমি পারব । নাদিম বলল ।
তোমাকে কিছু টেস্ট দিতে হবে এখন । যেহেতু সাবানের বিজ্ঞাপন তাই গোসলের কিছু দৃশ্য থাকতে পারে । বুঝতে পারছ ?
জি স্যার ।
তোমার টি শার্টটা খোলো । তোমার বডিটা দেখতে হবে ।
নাদিম তার টিশার্ট খুলে ফেলল ।
এম ডি দেখল নাদিম এর লোমশ বুক । বুকে গোলাপি নিপল দেখে মনে মনে হাল্কা তৃষ্ণার্ত সে । ছেলেগুলা যে কেন এত সুন্দর হয় । মাথা খারাপ করে দেয় ।
এম ডি নাদিম কে বলল, তোমার হাত দুইটা মাথার পিছনে নিয়ে দাড়াও । নাদিম তাই করল ।
এম ডি নাদিম এর ফুলে ওঠা পেশির দিকে তাকিয়ে আছে । নাদিম এর বগল এর নীচে ছোটো ছোটো চুল দেখে এম ডি আর থাকতে পারল না । চেয়ার থেকে উঠে এসে নাদিম এর পাশে দাঁড়াল ।
নাদিম একটু অবাক হয় । বলে, প্যান্ট খুলা লাগবে কেন ?
দেখ তোমার স্ক্রিন টেস্ট নেয়ার জন্য করতে হবে । মডেল হতে হলে লজ্জা থাকলে হবে । শরীর হচ্ছে মডেলের আসল জিনিস । খোলো খোলো ।
নাদিম প্যান্ট এর বেল্ট এ হাত লাগায় । প্যান্ট এর বোতাম খুলে জিপার এ হাত দেয় । প্যান্ট খুলে পাশের সোফায় রাখে । ওর পরনে একটা সাদা রঙের আন্ডার ওয়্যার । সুগঠিত উরু দুটি দেখার মত ।
এম ডি নাদিম এর উরুতে হাত বুলায় । নাদিম এর শরীর শির শির করে উঠে । এম ডির স্পর্শ টা একটু অন্যরকম লাগে নাদিম এর কাছে । ও বুঝতে পারে ওর শরীর জেগে উঠছে । আন্ডার ওয়্যার ফুলে উঠছে । ওর হাল্কা লজ্জা লাগছে ।
এম ডি কোন ভনিতা না করেই সরাসরি নাদিম এর পেনিস ধরে বলে, কি ব্যপার ! ছোটো বাবু কি জেগে উঠসে নাকি ?
নাদিম চুপ করে থাকে । এম ডির হাতের ছোঁয়ায় নাদিম এর অবস্থা আরও খারাপ ।
এম ডির হাত নাদিম এর পেনিস এর উপর হাল্কা ভাবে ঘুরে বেরাচ্ছে ।
এম ডি এবার মুখ খুলল, তোমাকে আমার খুব পছন্দ হয়েছে। এড টা করতে হলে তোমাকে আমার সাথে শুতে হবে ।
নাদিম দাঁত দিয়ে তার ঠোঁট কামড়ে ধরে বলে, আমি রাজি ।
এম ডি আর এক মুহূর্ত দেরী করল না । একটানে নাদিম এর আন্ডার ওয়্যার টা খুলে ফেলল ।
নাদিম এর পুরুষাঙ্গ টা লাফিয়ে উঠলো ।
এম ডি এবার নাদিম এর পেনিস টা ডান হাত দিয়ে ধরে বলল, ভালো সাইজ মেশিন টার । কজন কে লাগিয়েস ?
নাদিম তখন উত্তেজনায় কাঁপছে । সে এম ডি কে আঁকড়ে ধরে বলল, কাওকে না ।
এম ডি নাদিম এর ঠোঁটে ঠোঁট রাখতে যায় ।
নাদিম বলে স্যার আমি সব করব । কিন্তু কিস করতে পারব না ।
এম ডি হা হা করে হেসে বলল, এটাও করতে হবে ।
এই বলে এম ডি নাদিম এর ঠোঁট কামড়ে ধরে চুষতে থাকে ।
এম ডির মুখে সিগারেট এর গন্ধ । নাদিম এর গা গুলিয়ে উঠে । এম ডি নাদিম এর ঠোঁট দুইটা পাগলের মত চুষে, যেন ছিরে ফেলবে । এক হাত দিয়ে নাদিম এর বুক আর এক হাত দিয়ে নাদিম এর পেনিস চাপ দিতে থাকে । নাদিম এর ধোনের মুণ্ডিতে বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে সুরসুরি দেয় । নাদিম ভয়ে বিস্ময়ে বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারে না নিজেকে । চিরিক চিরিক করে মাল বের করে ফেলে । এম ডি হা হা করে বিকট হাসি দিয়ে ওর দিকে তাচ্ছিলের দৃষ্টিতে তাকায় ।
এম ডি এবার শার্ট প্যান্ট খুলে সম্পুর্ন নেংটা হয়ে সোফায় বসল। তার ধোন দেখে নাদিম মনে মনে বলল, কতো বড় ধোন রে বাবা। যেমন লম্বা তেমনই মোটা। মুন্ডিটা সাইজে একটা টেবিল টেনিস বলের সমান। ধোন ঠাটিয়ে আকাশের দিকে মুখ করে আছে।
- এই নাদিম, কাছে এসে আমার ধোন চোষ।
নাদিম একটু অপ্রস্তুত । এসব কি হচ্ছে তার সাথে । একটা পুরুষের পেনিস চুষতে হবে ?
ও গড। সেভ মে প্লিজ ।
নাদিম এগিয়ে যায় । হাটু গেড়ে বসে এম ডির ধোনে চুমু খেলো। তারপর মুন্ডিটা মুখের ভিতরে নিয়ে চুষতে থাকলো। হঠাৎ এম ডি নাদিমের চুলের মুঠি ধরে নাদিমের মাথা নিচের দিকে চেপে ধরলো। কপাৎ করে পুরো ধোন নাদিমের গলায় ঢুকে গেলো। এবার এম ডি নাদিমের চুলের মুঠি ধরে মাথাটা উপর নিচ করতে থাকলো। ধোনটা পকপক শব্দে মুখের ভিতর ঢুকছে আর বের হচ্ছে।
ও গড। সেভ মে প্লিজ ।
নাদিম এগিয়ে যায় । হাটু গেড়ে বসে এম ডির ধোনে চুমু খেলো। তারপর মুন্ডিটা মুখের ভিতরে নিয়ে চুষতে থাকলো। হঠাৎ এম ডি নাদিমের চুলের মুঠি ধরে নাদিমের মাথা নিচের দিকে চেপে ধরলো। কপাৎ করে পুরো ধোন নাদিমের গলায় ঢুকে গেলো। এবার এম ডি নাদিমের চুলের মুঠি ধরে মাথাটা উপর নিচ করতে থাকলো। ধোনটা পকপক শব্দে মুখের ভিতর ঢুকছে আর বের হচ্ছে।
নাদিম
দুই হাতে শক্ত করে সোফা ধরে রেখেছে। বমির ভাব হচ্ছে। মুখ বন্ধ তাই বলতে
পারছেনা। যখনই বমি আসছে নাদিম গোঁ গোঁ করে উঠছে। আর তখনই এম ডি ধোনটাকে
গলার ভিতরে ঠেসে ধরছে, বমি আর বের হচ্ছেনা। নাদিম যতোটুকু সম্ভব মুখ ফাক করে রেখেছে। এম ডি সমানে নাদিয়ার মুখে ঠাপাচ্ছে। নাদিয়া বুঝতে পেরেছে এম ডি তার মুখের মধ্যে মাল আউট করবে। নাদিম কখনো মাল খায়নি। ঐ জিনিষটা খেতে কেমন জানি লাগে কে জানে ? আজকে বোধহয় মাল খেতেই হবে।
১০/১২ মিনিট ঠাপিয়ে এম ডি ধোনটাকে
গলার ভিতরে ঠেসে ধরলো। গলার ভিতরে ধোন অসম্ভব রকম ফুলে উঠলো। নাদিম
নিঃশ্বাস বন্ধ করে রেখেছে।সে বুঝতে পারল এখনই মাল বের হবে। চিরিক চিরিক করে
এম ডির মাল বের হলো। এক ফোঁটাও বাইরে পড়লো না। সবটুকু নাদিমের গলা দিয়ে
পেটে চলে গেলো। নাদিম ধোনটাকে মুখ থেকে বের করে মেঝেতে শুয়ে পড়লো। ওর
শরীর টা কে নিজের কাছে ঘেন্না লাগছিলো ………মনে মনে একটা কথাই বলল, প্রভু
নষ্ট হয়ে যাই ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন