সবে সন্ধ্যে নেমেছে । এই সময়টা আমার দারুন লাগে । কেমন জানি একটা ঘোর
লাগা সময় । ইচ্ছে করে কাওকে বুকে
তবে সেক্স এর ব্যপার যখন বুঝতে সিখেছি তখন থেকেই হ্যান্ড সাম ছেলে দেখলেই আমার ইচ্ছে হতো চুমু খেতে ।
একদিন ফাহিম ভাই ভার্সিটি যাবার পর আমি তার রুমে গেলাম । ভাইয়ার টেবিলের উপর রাখা ল্যাপটপ অন করলাম । ল্যাপটপ আতি পাতি করে সার্চ করতে লাগলাম । অবাক করা ব্যপার । ফাহিম ভাইয়ার ল্যাপটপে গে ভিডিও ক্লিপ পেলাম । আমি খুব অবাক হলাম। আমার শরীর গরম হয়ে গেল ।
আরও কিছু পাবার জন্য খজ করতে লাগলাম ।
ভাইয়া অপেরা দিয়ে ব্রাউজ করে। টেবিল থেকে মডেম নিয়ে ল্যাপটপে লাগালাম। যেহেতু ভাইয়া ছাড়া তার ল্যাপটপ কেও ধরে না তাই ফাহিম ভাই তার ফেস বুক আইডি সাইন আউট করে নি ।
আমি ভাইয়ার ফেস বুক আইডির মেসেজে ঢুকে আরও অবাক হলাম ।
ভাইয়া বেশ কয়েকটা ছেলের সাথে সেক্স চ্যাট করেছে । এমনকি কারও কারও আছে আমার সম্পর্কে বলেছে , আমি নাকি অনেক সেক্সি ।
আমার মাথা পুরা আউলাইয়া গেছে । এসব আমি কি দেখছি ?
সেদিনের মত ল্যাপটপ অফ করে চলে আসলাম ।
এবার অপেক্ষার পালা শুরু ।
ফাহিম ভাই ভার্সিটি থেকে আসার পর থেকেই আমি তার দিকে চেয়ে মিটিমিটি হাসি ।
ভাইয়া জিজ্ঞেস করল আমি হাসছি কেন ?
আমি বললাম এম্নি ।
রাতে খাওয়া দাওয়া শেষ করে আমি শুতে গেলাম আমার রুমে । কিন্তু আমার আর ঘুম আসে না ।
বিছানা থেকে উঠে বাবা মায়ের রুমে গিয়ে বললাম, আমার আজ ভয় লাগছে । একা শুতে পারব না ।
মা তখন বললেন, তুমি আজ রাতে তাহলে ফাহিম এর সাথে থাক ।আমি হুব খুশি কারণ আমিতো মনে মনে এটাই চাচ্ছিলাম ।
আমি এক লাফে ভাইয়ার রুমে আসলাম । ফাহিম ভাই তখন ল্যাপটপে কাজ করছে ।
আমি ফাহিম ভাই কে বললাম, ভাইয়া। আমার খুব ভয় করছে । আজ রাতে তোমার সাথে ঘুমাব ।
ফাহিম ভাই ল্যাপটপ স্ক্রিন থেকে মুখ তুলে বললেন, ঠিক আছে । আস ।
আমি বিছানায় শুয়ে পরলাম ।
ফাহিম ভাই উঠে দরজা লাগিয়ে দিল ।
বিছানায় বসে বলল, তুই আজ আমার ল্যাপটপ অন করেছিলি ?
আমি ভয়ে ভয়ে বললাম, হ্যাঁ ।
ফাহিম ভাই আমার উপর ঝাপিয়ে পরে বললেন, বান্দর, তুই সব দেখেছিস আজ !
আমি হাসতে লাগলাম ।
ফাহিম ভাই আমাকে ঝড়ের বেগে কিস করতে লাগলো । আমি কিছু বুঝে উঠার আগেই ।
ফাহিম ভাই আমার ঠোঁট কামড়ে ধরল । মনে হল আমার ঠোঁট ছিরে যাবে ।
আমি আহ করে চিৎকার দিলে ভাইয়া আসতে আসতে আমার জিব চুসে । ঠোঁট চুসে ।
ফাহিম ভাই আরও পাগল হয়ে আমার গালে, গলায় নাক ঘসে । আমার কানের লতিতে চুমু খায় ।
আমি বুঝতে পারি আমার শরীর জেগে উঠছে ।
আমি ভাইয়ার প্যান্ট এর উপর দিয়ে ভাইয়ার ধনটা মুঠো করে ধরি ।
জীবনে প্রথম অন্য কারো ধন ধরলাম ।
ভাইয়া ফুঁসে উঠলো । আমার টি শার্ট টান মেরে খুলে আমার বুকের দুধ গুলা নিয়ে খেলতে লাগলো ।
আহ । সে যে কি আনন্দ । এতো সুখ ! আমার বুকে ছিল ! আমি জানতামই না ।
ভাইয়া তার প্যান্ট খুলে আমার প্যান্ট খুলে মাটিতে ছুরে ফেলে ।
এরপর আছড়ে পরে আমার দুধের উপর ।
দু পা আমার কোমরের দুদিকে দিয়ে জিব আর দাঁত দিয়ে চুষতে থাকে দুধগুল ।
ওর পেনিস তখন আমার নাভিতে ঘষা খাচ্ছে ।
আমি সুখে ফাহীম ভাইয়ার মাথা আরও জোরে দুধে চেপে ধরলাম ।
ফাহীম ভাই আমার পেছনে খুব করে লোশোণ লাগালো ।
এবার জোড়ে জোড়ে তার ডাণ্ডা টা আমাড় ওখানে ঘসতে লাগলো ।
আমি শুধু শরীর মোচড়াচ্ছি ।
এবার ফাহীম ভাই তার ধোনের মাথাটা আমার ওখানে ঢূকালো ।
আমি আহ করে চীৎকার দিলাম ।
বালিশ খামচে ধরলাম ।
ঊহ ।
মনে হোলো আমার পেছনের পাছার ফুটোতে একটা গরম লোহার ডাণ্ডা ঢূকল ।
ফাহীম ভাই আমার পা দুইটা কাঁধে নিয়ে জোড়ে জোড়ে চুদতে লাগলো ।
আমি ব্যথায় আর আনন্দে আহ আহ করতে লাগলাম ।
ভাইয়ার বুকের বোটা দুই হাতের আঙুল দিয়ে খুটতে লাগলাম । আর সাথে সাথে পাছা ঠেলতে লাগলাম ।
আমার পাছা ততোক্ষণে একটু ঢিলা হইসে । তাই আরাম পাচ্ছিলাম ।
আমি ভাইয়ার শক্ত ঊরুতে হাত বুলিয়ে বললাম, আরও জোড়ে করো ।
ফাহীম ভাই তার চোদার ঠাপ বাড়ালো ।
হোঠাট ভাঈয়া আহ আহ করে আমার বুকে আছড়ে পোড়লো ।
আমি বুঝলাম ভাইয়ার বীর্য বেড়িয়েছে ।
সেদিন এর পর থেকে ফাহীম ভাঈয়া আমার বয় ফ্রেন্ড ।
আমাদের বাসায় আমার বড় খালার ছেলে ফাহিম ভাই থেকে পড়াশুনা করত । ফাহিম ভাইয়ার বয়স তখন ২৫ । ভাইয়ার চুলগুলা কাঁধ পর্যন্ত লম্বা । ভাইয়া জিম করত । বিশেষ করে ভাইয়া যখন বাসায় খালি গা থাকত উনার লোমহীন বুক আমার শরীরে জ্বালা ধরাত । বিশেষ করে উনার ফর্শা বুকের শেপ আর বাদামি বোঁটা দেখে যে কোন সমকামী ছেলেই পাগল হবে । ভাইয়া যখন কথা বলার সময় আমার চোখের দিকে চাইত আমার চোখ আতকে যেত । মনে হতো আমি বোধয় হারিয়ে যাচ্ছি ।
জড়িয়ে ধরতে । কিন্তু আমি ভয়ে কাওকে বলি না । কারণ আমার চাওয়া পাওয়াটা অন্যরকম । আমি যে পুরুষ প্রেমী ! সমাজ তো আমায় মানবে না !
আমি রিফাত । এখন বয়স ২২ চলছে । ঘটনাটা যখন আমি নিউ টেন এর ছাত্র । ছোটবেলা থেকেই সবাই আমাকে সুন্দর বলত । এই নিয়ে আমার কিছুটা অহংকারও ছিল । রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় খেয়াল করতাম অনেক ছেলেই আমার দিকে তাকিয়ে থাকত । তাদের অনেকের চোখেই আগুন দেখতাম আমি । কামনার আগুন । আমার তখন খুব ভালো লাগত । সবাই বলত আমার ঠোঁট নাকি খুব সুন্দর । বলে রাখা ভালো আমার ঠোঁটগুলো একটু গোলাপি । আমার নিচের ঠোঁটে একটা তিল আছে । যা আমার ঠোঁট গুলো কে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে । যার কারণে ছেলেরা আমার প্রতি বেশী আকৃষ্ট হতো ।
তবে সেক্স এর ব্যপার যখন বুঝতে সিখেছি তখন থেকেই হ্যান্ড সাম ছেলে দেখলেই আমার ইচ্ছে হতো চুমু খেতে ।
একদিন ফাহিম ভাই ভার্সিটি যাবার পর আমি তার রুমে গেলাম । ভাইয়ার টেবিলের উপর রাখা ল্যাপটপ অন করলাম । ল্যাপটপ আতি পাতি করে সার্চ করতে লাগলাম । অবাক করা ব্যপার । ফাহিম ভাইয়ার ল্যাপটপে গে ভিডিও ক্লিপ পেলাম । আমি খুব অবাক হলাম। আমার শরীর গরম হয়ে গেল ।
আরও কিছু পাবার জন্য খজ করতে লাগলাম ।
ভাইয়া অপেরা দিয়ে ব্রাউজ করে। টেবিল থেকে মডেম নিয়ে ল্যাপটপে লাগালাম। যেহেতু ভাইয়া ছাড়া তার ল্যাপটপ কেও ধরে না তাই ফাহিম ভাই তার ফেস বুক আইডি সাইন আউট করে নি ।
আমি ভাইয়ার ফেস বুক আইডির মেসেজে ঢুকে আরও অবাক হলাম ।
ভাইয়া বেশ কয়েকটা ছেলের সাথে সেক্স চ্যাট করেছে । এমনকি কারও কারও আছে আমার সম্পর্কে বলেছে , আমি নাকি অনেক সেক্সি ।
আমার মাথা পুরা আউলাইয়া গেছে । এসব আমি কি দেখছি ?
সেদিনের মত ল্যাপটপ অফ করে চলে আসলাম ।
এবার অপেক্ষার পালা শুরু ।
ফাহিম ভাই ভার্সিটি থেকে আসার পর থেকেই আমি তার দিকে চেয়ে মিটিমিটি হাসি ।
ভাইয়া জিজ্ঞেস করল আমি হাসছি কেন ?
আমি বললাম এম্নি ।
রাতে খাওয়া দাওয়া শেষ করে আমি শুতে গেলাম আমার রুমে । কিন্তু আমার আর ঘুম আসে না ।
বিছানা থেকে উঠে বাবা মায়ের রুমে গিয়ে বললাম, আমার আজ ভয় লাগছে । একা শুতে পারব না ।
মা তখন বললেন, তুমি আজ রাতে তাহলে ফাহিম এর সাথে থাক ।আমি হুব খুশি কারণ আমিতো মনে মনে এটাই চাচ্ছিলাম ।
আমি এক লাফে ভাইয়ার রুমে আসলাম । ফাহিম ভাই তখন ল্যাপটপে কাজ করছে ।
আমি ফাহিম ভাই কে বললাম, ভাইয়া। আমার খুব ভয় করছে । আজ রাতে তোমার সাথে ঘুমাব ।
ফাহিম ভাই ল্যাপটপ স্ক্রিন থেকে মুখ তুলে বললেন, ঠিক আছে । আস ।
আমি বিছানায় শুয়ে পরলাম ।
ফাহিম ভাই উঠে দরজা লাগিয়ে দিল ।
বিছানায় বসে বলল, তুই আজ আমার ল্যাপটপ অন করেছিলি ?
আমি ভয়ে ভয়ে বললাম, হ্যাঁ ।
ফাহিম ভাই আমার উপর ঝাপিয়ে পরে বললেন, বান্দর, তুই সব দেখেছিস আজ !
আমি হাসতে লাগলাম ।
ফাহিম ভাই আমাকে ঝড়ের বেগে কিস করতে লাগলো । আমি কিছু বুঝে উঠার আগেই ।
ফাহিম ভাই আমার ঠোঁট কামড়ে ধরল । মনে হল আমার ঠোঁট ছিরে যাবে ।
আমি আহ করে চিৎকার দিলে ভাইয়া আসতে আসতে আমার জিব চুসে । ঠোঁট চুসে ।
ফাহিম ভাই আরও পাগল হয়ে আমার গালে, গলায় নাক ঘসে । আমার কানের লতিতে চুমু খায় ।
আমি বুঝতে পারি আমার শরীর জেগে উঠছে ।
আমি ভাইয়ার প্যান্ট এর উপর দিয়ে ভাইয়ার ধনটা মুঠো করে ধরি ।
জীবনে প্রথম অন্য কারো ধন ধরলাম ।
ভাইয়া ফুঁসে উঠলো । আমার টি শার্ট টান মেরে খুলে আমার বুকের দুধ গুলা নিয়ে খেলতে লাগলো ।
আহ । সে যে কি আনন্দ । এতো সুখ ! আমার বুকে ছিল ! আমি জানতামই না ।
ভাইয়া তার প্যান্ট খুলে আমার প্যান্ট খুলে মাটিতে ছুরে ফেলে ।
এরপর আছড়ে পরে আমার দুধের উপর ।
দু পা আমার কোমরের দুদিকে দিয়ে জিব আর দাঁত দিয়ে চুষতে থাকে দুধগুল ।
ওর পেনিস তখন আমার নাভিতে ঘষা খাচ্ছে ।
আমি সুখে ফাহীম ভাইয়ার মাথা আরও জোরে দুধে চেপে ধরলাম ।
ফাহীম ভাই আমার পেছনে খুব করে লোশোণ লাগালো ।
এবার জোড়ে জোড়ে তার ডাণ্ডা টা আমাড় ওখানে ঘসতে লাগলো ।
আমি শুধু শরীর মোচড়াচ্ছি ।
এবার ফাহীম ভাই তার ধোনের মাথাটা আমার ওখানে ঢূকালো ।
আমি আহ করে চীৎকার দিলাম ।
বালিশ খামচে ধরলাম ।
ঊহ ।
মনে হোলো আমার পেছনের পাছার ফুটোতে একটা গরম লোহার ডাণ্ডা ঢূকল ।
ফাহীম ভাই আমার পা দুইটা কাঁধে নিয়ে জোড়ে জোড়ে চুদতে লাগলো ।
আমি ব্যথায় আর আনন্দে আহ আহ করতে লাগলাম ।
ভাইয়ার বুকের বোটা দুই হাতের আঙুল দিয়ে খুটতে লাগলাম । আর সাথে সাথে পাছা ঠেলতে লাগলাম ।
আমার পাছা ততোক্ষণে একটু ঢিলা হইসে । তাই আরাম পাচ্ছিলাম ।
আমি ভাইয়ার শক্ত ঊরুতে হাত বুলিয়ে বললাম, আরও জোড়ে করো ।
ফাহীম ভাই তার চোদার ঠাপ বাড়ালো ।
হোঠাট ভাঈয়া আহ আহ করে আমার বুকে আছড়ে পোড়লো ।
আমি বুঝলাম ভাইয়ার বীর্য বেড়িয়েছে ।
সেদিন এর পর থেকে ফাহীম ভাঈয়া আমার বয় ফ্রেন্ড ।
আমাদের বাসায় আমার বড় খালার ছেলে ফাহিম ভাই থেকে পড়াশুনা করত । ফাহিম ভাইয়ার বয়স তখন ২৫ । ভাইয়ার চুলগুলা কাঁধ পর্যন্ত লম্বা । ভাইয়া জিম করত । বিশেষ করে ভাইয়া যখন বাসায় খালি গা থাকত উনার লোমহীন বুক আমার শরীরে জ্বালা ধরাত । বিশেষ করে উনার ফর্শা বুকের শেপ আর বাদামি বোঁটা দেখে যে কোন সমকামী ছেলেই পাগল হবে । ভাইয়া যখন কথা বলার সময় আমার চোখের দিকে চাইত আমার চোখ আতকে যেত । মনে হতো আমি বোধয় হারিয়ে যাচ্ছি ।
জড়িয়ে ধরতে । কিন্তু আমি ভয়ে কাওকে বলি না । কারণ আমার চাওয়া পাওয়াটা অন্যরকম । আমি যে পুরুষ প্রেমী ! সমাজ তো আমায় মানবে না !
আমি রিফাত । এখন বয়স ২২ চলছে । ঘটনাটা যখন আমি নিউ টেন এর ছাত্র । ছোটবেলা থেকেই সবাই আমাকে সুন্দর বলত । এই নিয়ে আমার কিছুটা অহংকারও ছিল । রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় খেয়াল করতাম অনেক ছেলেই আমার দিকে তাকিয়ে থাকত । তাদের অনেকের চোখেই আগুন দেখতাম আমি । কামনার আগুন । আমার তখন খুব ভালো লাগত । সবাই বলত আমার ঠোঁট নাকি খুব সুন্দর । বলে রাখা ভালো আমার ঠোঁটগুলো একটু গোলাপি । আমার নিচের ঠোঁটে একটা তিল আছে । যা আমার ঠোঁট গুলো কে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে । যার কারণে ছেলেরা আমার প্রতি বেশী আকৃষ্ট হতো ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন